সেকেন্ড হ্যান্ড বলতে আশাকরি আমারা বুঝেগেছে। তবুও বলি সেকেন্ড হ্যান্ড বলতে একটি জিনিস আপনার ব্যবহার করার আগে অন্য কেউ ব্যবহার করেছে তারপরে আপনি তার কাছ থেকে কিনে ব্যবহার করছে। সেকেন্ড হ্যান্ড বলতে আমারা সাধারণত এটাই বুঝি। তবে আমারা সবাই জানি সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস সেটা মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার যাই হোক সেটা কেনার আগে আমাদের কিছু দরকারি জিনিস দেখে সেগুল কিনা উচিত। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সেই গুলই দেখাব একটা সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরনো মোবাইল ফোন কেনার আগে আপনি কোন কোন বিষয় গুলোর দিকে লক্ষ রাখবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক।
ফোন যখন কিনছেন, তখন তো অ্যাকসেসরিজ কী আছে চা চাইবেনই।কিন্তু, সেই আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের সঙ্গে ফোন কেনার বিল ও বক্সটি চেয়ে নিতে ভুলবেন না। ফোনটি চোরাই কি না, শুধু সে বিষয়ে নিশ্চিত হতেই যে আপনি বিল চাইবেন, তা কিন্তু নয়। ইচ্ছে করলে আপনি যাতে ফের বেচতে পারেন, তার জন্যই বিল ও বক্সটি চেয়ে নেবেন। বিল থাকলে গ্যারান্টি পিরিয়ডের মধ্যে আপনি স্মার্টফোনটি বদলে নিতে পারবেন। আর ফোনটি চোরাই কি না, সেই ভেরিফিকেশনের জন্য IMEI নাম্বার জানাটা জরুরি। ফোনের বক্স থাকলে, আপনি IMEI নাম্বার পেয়ে যাবেন। আর ফোনের অ্যাকসেসরিজ যদি সব আসল না হয়, সে ক্ষেত্রে দামদর করতে আপনার সুবিধা হয়।
সেকেন্ড-হ্যান্ড ফোন কেনার আগে এই প্রশ্নটা মাথায় রাখবেন। সরল বিশ্বাসে কিছু কিনে বসবেন না। কারণ অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায়, চোরাই স্মার্টফোন তড়িঘড়ি বেচে দেওয়ার ধান্দায় থাকেন বিক্রেতা।তাই স্মার্টফোনের বক্সটি চেয়ে নিন। যদি কোনও কারণে না-থাকে, '*#06#' ডায়াল করে ফোনের IMEI নাম্বার চেক করুন। IMEIdetective.com এর মতো ওয়েবসাইটেরও সাহায্য নিতে পারেন।
তা আপনার স্মার্টফোনের দাম ১০ হাজার টাকার কম হলেও, ২জিবি র্যাম থাকার কথা। সুতারাং কেনার আগে ভালো করে দেখে নেবেন 2GB RAM পাচ্ছেন কি না।যদি দেখেন, 1GB RAM তা হলে দাম ৫ থেকে ৬ হাজারের বেশি কখনোই নয়। সেইমতো দামদস্তুর করে নিন। সেইসঙ্গে প্রসেসরও ভালো করে দেখে নেবেন।
কিছুই না, ল্যাপটপ ও ইউএসবি কেবল থাকলে, নিজেই পরীক্ষা করে নিতে পারেন। স্মার্টফোনটি ল্যাপটপে কানেক্ট করে দেখুন ঠিকঠাক চার্জ হচ্ছে কি না। ডেটা ট্রান্সফার করা যাচ্ছে কি না, সেটিও দেখে নিন। সিমকার্ড লাগিয়ে নেটওয়ার্ক ঠিক আছে কি না, সেটিও দেখে নিন।
স্মার্টফোন কেনার পরপরই, অনেকেই তাঁদের হ্যান্ডসেট আপগ্রেড করে নেন।।অনেক সময় সেটা একমাসের মধ্যেই। দেখে নিন ওয়ারেন্টি পিরিয়ডের মধ্যে রয়েছে কি না।
কেনাকাটার জন্য একটা আদর্শ জায়গা ফেসবুক। বিক্রেতার প্রোফাইলটাও দেখে নিতে পারবেন। যে গ্রুপে কেনাবেচার বিজ্ঞাপন দেখছেন, তাদের ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কেও অবগত থাকতে পারবেন।
তাহলে আশাকরি এখুন থেকে পুড়নো মোবাইল কিনতে গেলে আর ভুল করবেন না। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আসসালামু আলাইকুম।
ধন্যবাদ : এই সময়
সেকেন্ড হ্যান্ড মোবাইল ফোন কিনলে যে বিষয় গুল অবশ্যই দেখে নিবেন :
নিচে ৬টি বিশেষ গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় গুল দেওয়া হল আপনি যখুনি কোন মোবাইল কিনেন এই নিচের গুল যাতে সেই মোবাইলে থাকে বা এই সুবিদা গুল যাতে মেলে সেই হিসাবে কিনুন। দেখেবন তাহলে মোবাইল কিনতে গেলে আর ঠকবেন না।
ফোনের বিল চেয়ে নিতে ভুল করবেন না
ফোন যখন কিনছেন, তখন তো অ্যাকসেসরিজ কী আছে চা চাইবেনই।কিন্তু, সেই আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের সঙ্গে ফোন কেনার বিল ও বক্সটি চেয়ে নিতে ভুলবেন না। ফোনটি চোরাই কি না, শুধু সে বিষয়ে নিশ্চিত হতেই যে আপনি বিল চাইবেন, তা কিন্তু নয়। ইচ্ছে করলে আপনি যাতে ফের বেচতে পারেন, তার জন্যই বিল ও বক্সটি চেয়ে নেবেন। বিল থাকলে গ্যারান্টি পিরিয়ডের মধ্যে আপনি স্মার্টফোনটি বদলে নিতে পারবেন। আর ফোনটি চোরাই কি না, সেই ভেরিফিকেশনের জন্য IMEI নাম্বার জানাটা জরুরি। ফোনের বক্স থাকলে, আপনি IMEI নাম্বার পেয়ে যাবেন। আর ফোনের অ্যাকসেসরিজ যদি সব আসল না হয়, সে ক্ষেত্রে দামদর করতে আপনার সুবিধা হয়।
ফোনটি চোরাই ফোন নয় তো দেখে নিন?
সেকেন্ড-হ্যান্ড ফোন কেনার আগে এই প্রশ্নটা মাথায় রাখবেন। সরল বিশ্বাসে কিছু কিনে বসবেন না। কারণ অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায়, চোরাই স্মার্টফোন তড়িঘড়ি বেচে দেওয়ার ধান্দায় থাকেন বিক্রেতা।তাই স্মার্টফোনের বক্সটি চেয়ে নিন। যদি কোনও কারণে না-থাকে, '*#06#' ডায়াল করে ফোনের IMEI নাম্বার চেক করুন। IMEIdetective.com এর মতো ওয়েবসাইটেরও সাহায্য নিতে পারেন।
২জিবি র্যাম চাই-ই
তা আপনার স্মার্টফোনের দাম ১০ হাজার টাকার কম হলেও, ২জিবি র্যাম থাকার কথা। সুতারাং কেনার আগে ভালো করে দেখে নেবেন 2GB RAM পাচ্ছেন কি না।যদি দেখেন, 1GB RAM তা হলে দাম ৫ থেকে ৬ হাজারের বেশি কখনোই নয়। সেইমতো দামদস্তুর করে নিন। সেইসঙ্গে প্রসেসরও ভালো করে দেখে নেবেন।
নিজে হাতে হার্ডওয়্যার দেখে পরীক্ষা করে নিবেন
কিছুই না, ল্যাপটপ ও ইউএসবি কেবল থাকলে, নিজেই পরীক্ষা করে নিতে পারেন। স্মার্টফোনটি ল্যাপটপে কানেক্ট করে দেখুন ঠিকঠাক চার্জ হচ্ছে কি না। ডেটা ট্রান্সফার করা যাচ্ছে কি না, সেটিও দেখে নিন। সিমকার্ড লাগিয়ে নেটওয়ার্ক ঠিক আছে কি না, সেটিও দেখে নিন।
অবশ্যই ওয়ারেন্টি দেখে নিবেন
স্মার্টফোন কেনার পরপরই, অনেকেই তাঁদের হ্যান্ডসেট আপগ্রেড করে নেন।।অনেক সময় সেটা একমাসের মধ্যেই। দেখে নিন ওয়ারেন্টি পিরিয়ডের মধ্যে রয়েছে কি না।
চেস্ট করুন ফেসবুক থেকে মোবাইল কিনতে
কেনাকাটার জন্য একটা আদর্শ জায়গা ফেসবুক। বিক্রেতার প্রোফাইলটাও দেখে নিতে পারবেন। যে গ্রুপে কেনাবেচার বিজ্ঞাপন দেখছেন, তাদের ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কেও অবগত থাকতে পারবেন।
তাহলে আশাকরি এখুন থেকে পুড়নো মোবাইল কিনতে গেলে আর ভুল করবেন না। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আসসালামু আলাইকুম।
ধন্যবাদ : এই সময়