এই স্মার্টফোনের যুগে খুব সহজেই নানাবিধ অ্যাপসের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবন ব্যবস্থাকে সহজ ও কর্ম ব্যবস্থাকে আরামদায়ক করে তুলেছি। তবে শুধু ঘরের কাজ নয় এখন থেকে মোবাইলে চলবে অফিস।
স্মার্টফোনের নানাবিধ অ্যাপসের ব্যবহারের ফলে খুব সহজেই কেনাকাটা থেকে শুরু করে মোবাইল ব্যাংকিং ও বিভিন্ন খবরা-খবর সম্পর্কে জানতে পারি। আমরা এই সকল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে শেয়ার বাজারের খবর সম্পর্কে অবগত হতে পারে নিমিষেই। স্মার্ট ফোনের সকল অ্যাপস ব্যবহার করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করা সম্ভব হয়। এসকল এপ্লিকেশন ব্যবহার ফলে আমাদের সময় বেঁচে যায়। বর্তমানে সফটওয়্যার খাতে বাংলাদেশের সমস্ত অফিসের গুরুত্বপূর্ণ কাজ থেকে শুরু করে অফিস ম্যানেজমেন্ট করা যায় এমন একটি সফটওয়্যার সম্প্রতি বাজারে এসেছে। এই এপ্লিকেশন ব্যবহার করে খুব সহজেই আমরা আমাদের অফিসের যাবতীয় কাজ করতে পারি খুব অল্পসময়ের মধ্যে।
অফিস খাতে ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনটি আমাদের সময়কে সাশ্রয় করবে এবং এটি প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার হিসেবে গণ্য হবে বলে ধারণা করছেন উদ্ভাবকরা। আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা সফটওয়্যার ডিজাইনার মান্না মাহমুদ বাংলাদেশের এই অ্যাপ্লিকেশনের উদ্যোক্তা। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই ডিজাইনার ইউরোপের বিভিন্ন সরকারি ও জাতীয় প্রতিষ্ঠানে মুল সফটওয়্যার আর্কিটেক্ট হিসেবে সফলতার সঙ্গে তার দায়িত্ব পালন করে চলেছেন দীর্ঘদিন যাবৎ।
অফিসের সাহায্যকারী হিসেবে তিনি এমন একটি বিজনেস সফটওয়্যার তৈরি করেছেন যেটি হুবহু অফিসের সকল কাজ করতে পারবে। কোম্পানিও সারাদেশের সকল কর্মীদের ডাটা ও কাজের অগ্রগতি, রিয়েল টাইম পর্যবেক্ষণ করে অনুমোদন করা সম্ভব। সকল কর্মীদের ডাটা সংরক্ষণের পাশাপাশি এটি খুব সহজেই কর্মীদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
অফিস খাতে ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনটি আমাদের সময়কে সাশ্রয় করবে এবং এটি প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার হিসেবে গণ্য হবে বলে ধারণা করছেন উদ্ভাবকরা। আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা সফটওয়্যার ডিজাইনার মান্না মাহমুদ বাংলাদেশের এই অ্যাপ্লিকেশনের উদ্যোক্তা। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই ডিজাইনার ইউরোপের বিভিন্ন সরকারি ও জাতীয় প্রতিষ্ঠানে মুল সফটওয়্যার আর্কিটেক্ট হিসেবে সফলতার সঙ্গে তার দায়িত্ব পালন করে চলেছেন দীর্ঘদিন যাবৎ।
অফিসের সাহায্যকারী হিসেবে তিনি এমন একটি বিজনেস সফটওয়্যার তৈরি করেছেন যেটি হুবহু অফিসের সকল কাজ করতে পারবে। কোম্পানিও সারাদেশের সকল কর্মীদের ডাটা ও কাজের অগ্রগতি, রিয়েল টাইম পর্যবেক্ষণ করে অনুমোদন করা সম্ভব। সকল কর্মীদের ডাটা সংরক্ষণের পাশাপাশি এটি খুব সহজেই কর্মীদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।