ওয়েবসাইট বা ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি এবং পোষ্ট দ্রুত Index করে সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফিক বৃদ্ধি করার সহজ উপায়।
একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশ করার ক্ষেত্রে সাইট Crawl Rate অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ওয়েবসাইটের Crawl Rate এর উপর ডিপেন্ড করবে একটি ওয়েবসাইট কত দ্রুত Index হয়ে সার্চ Algorithm অনুযায়ি সার্চ রেজাল্টের পাতায় আসবে। যদি আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইট যথাযথভাবে Crawl না হয়, তাহলে দেখবেন আপনার ওয়েবসাইটের অনেক পোষ্ট সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে আসবে না। এ ক্ষেত্রে কিছু সঠিক নিয়ম অনুসরণ করলে সার্চ ইঞ্জিন একটি ওয়েবসাইটকে অল্প সময়ে সার্চ ইঞ্জিনের পাতায় নিয়ে আসবে।
একটি ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি এবং পোষ্ট দ্রুত Index করানোর জন্য অনেক ধরনের কৌশল রয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত Crawler ও Bots এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইট Index এবং Ranking নির্ধারণ করে থাকে। আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইটের পোষ্টগুলি কেবল তখনই সার্চ রেজাল্টের পাতায় আসবে যখন পোষ্টগুলি সঠিকভাবে Index হবে। অন্যথায় আপনার ব্লগটি বা ব্লগের পোষ্টগুলি দেখার জন্য কাঙ্খিত লিংক টাইপ করে ভিজিট করতে হবে, যা কোনভাবেই সম্ভব নয়। অন্যদিকে আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate যদি ভাল হয়, তাহলে পোষ্ট Index হয়ে কোন ঠিকানা না জেনেই সহজে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পেয়ে যাবেন। নিচে আমি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক তুলে ধরলাম, যেগুলি আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি করবে।
Crawl Rate বৃদ্ধি
নিয়মিত পোষ্ট পাবলিশঃ আপনি যদি প্রতিদিন একটি বা দুটি করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন, তাহলে ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের Crawler প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগে ভিজিট করতে থাকবে। ফলে Crawl Rate বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট দ্রুত Index হতে থাকবে।
ইউনিক কনটেন্টঃ যে কোন সার্চ ইঞ্জিন চায় ভালমানের ফ্রেশ ইউনিক কনটেন্ট। বিশেষকরে গুগল বট ইউনিক কনটেন্টকে অধিক হারে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আপনি যদি প্রতিটি পোষ্ট ইউনিক কনটেন্টের সমন্বয়ে তৈরি করতে পারেন, তাহলে গুগল Crawler প্রতি ০৫ মিনিট অন্তর অন্তর আপনার ব্লগ Crawl করতে থাকবে।
সাইটম্যাপ সাবমিটঃ এটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগের Sitemap Submit করে রাখলে সার্চ ইঞ্জিনগুলি যে কোন ব্লগ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা নিতে পারবে। যার ফলে ব্লগের নতুন কনটেন্ট গুলিকে সার্চ ইঞ্জিনে দ্রুত Index করতে সাহায্য করবে।
পেজ র্যাংক বৃদ্ধিঃ পেজ র্যাংকের মূল্য সকল সার্চ ইঞ্জিনের কাছে রয়েছে। আমরা যেমন ভালমানের কোন ওয়েবসাইটকে আলাদা দৃষ্টিতে দেখি, ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিন ক্রলারও ভাল পেজ র্যাংকের ওয়েবসাইট গুলিকে একটু ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করে থাকে। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধি করতে পারলে খুবই সহজে আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
কপিরাইট কনটেন্টঃ আপনি যদি আর্টিকেল পাবলিশার হয়ে থাকেন, তবে এটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কোন অবস্থাতেই অন্যের ব্লগ/ওয়েবসাইট হতে আর্টিকেল কপি করে নিজের ব্লগে পাবলিশ করা যাবে না। তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের Crawler এর কাছে আপনার ব্লগের Value কমে যাবে।
ব্লগের Load Time বৃদ্ধিঃ ওয়েবসাইট যত ছোট সাইজের (Megabyte) ছবি এবং ভিডিও ব্যবহার করা যায় ততই ভাল হয়। কারণ আপনার ওয়েবসাইটের সাইজ যদি বড় হয়, সে ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন Crawler আপনার ওয়েবসাইটটি Crawl করার সময় অনেক বেশী সময় নেবে। এ ক্ষেত্রে আপনার সাইটে বেশী সময় না নিয়ে সে Ignore করে চলে যাবে। এটি আপনার ব্লগের ভিজিটরের উপরও প্রভাব ফেলবে।
অপ্রয়োজনীয় পেজ ব্লক করে রাখাঃ প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের কিছু নিজস্ব ব্যক্তিগত পেজ থাকে, যেগুলি কাউকে দেখানো বা সার্চ ইঞ্জিনে Index করার প্রয়োজন হয় না। গুগল ব্লগারে Search Page বা Label Page গুলিকে সার্চ রেজাল্টে Index করার কোন প্রয়োজনই নেই। এই ধরনের পেজগুলিকে Robots.txt ফাইল ব্যবহার করে বন্ধ করে রাখাটাই শ্রেয়।
গুগল Crawl Rate মনিটরঃ Google Webmaster Tools এর মাধ্যমে আপনার সাইটের Crawl Rate মনিটর করতে পারেন। তাহলে আপনার ব্লগের Crawl Rate কি অবস্থায় আছে সেটি বুঝে গুগলের পরামর্শ অনুযায়ি কাজ করে Crawl Rate বাড়ীয়ে নিতে পারবেন।
ইউনিক টাইটেল ও ম্যাটা ট্যাগঃ যেহেতু সার্চ Crawler একটি পোষ্টের টাইটেল ও ম্যাটা ট্যাগকে সর্বপ্রথম খুঁজে থাকে, সেহেতু প্রতিটি পোষ্ট অবশ্যই ভালমানের কীওয়ার্ডের সমন্বয়ে তৈরি করার পাশাপাশি ম্যাটা ট্যাগ লিখতেও কোন ভূল করবেন না।
Image Optimization: বর্তমান সময়ে প্রায় সকল সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটের সাথে সাথে ঐ সাইটটির Image গুলিকেও প্রচুর পরিমানে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে সঠিকভাবে Image Optimization একটি Website এর Crawl Rate বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
Schema.Org Markup ব্যবহারঃ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীন SEO অপশন। এর কোন বিষয় যদিও বাহির থেকে দেখা যায় না, কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন Crawler কে এই Schema.Org Markup Language যে কোন ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দেবে।
Mobile Friendly Blog ডিজাইনঃ গুগল সম্প্রতি Mobile Friendly ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য তাগিদ দিচ্ছে। কারণ মানুষ এখন কম্পিউটারের অনেক কাজই মোবাইলের মাধ্যমে সেরে নেয়। তাছাড়া গুগল গত এপ্রিল/২০১৬ মাসে ঘোষনাও দিয়েছে যাদের ব্লগ Mobile Friendly নয়, তাদের ব্লগ/ওয়েবসাইট SEO এর ক্ষেত্রে অনেক বিরূপ প্রভাব পড়বে।
ভিডিও শেয়ার করাঃ এ বিষয়টি সম্প্রতি অনেক ওয়েবমাষ্টাররা পরামর্শ দিচ্ছেন। অনেকেই বলছেন আর্টিকেলের পাশাপাশি পোষ্টের ভীতরে একটি ভিডিও শেয়ার করা যায়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে নাকি পোষ্টের গুরুত্ব আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কাজেই আমার মনেহয় পোষ্টের মধ্যে ভিডিও শেয়ার করাটা উত্তম হবে।
সর্বশেষঃ উপরের বিষয়গুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। যখন আপনার ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি করতে পারবেন, তখন আপনি বুঝতে পারবেন সার্চ ইঞ্জিন বট আপনার ব্লগটিকে প্রতিনিয়ত Crawl করছে। আর যখন একটি সাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি পেতে থাকবে, তখন সার্চ ইঞ্জিন হতে ঐ ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি হওয়ার পাশাপাশি র্যাংকিং বাড়তে থাকবে।
একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশ করার ক্ষেত্রে সাইট Crawl Rate অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ওয়েবসাইটের Crawl Rate এর উপর ডিপেন্ড করবে একটি ওয়েবসাইট কত দ্রুত Index হয়ে সার্চ Algorithm অনুযায়ি সার্চ রেজাল্টের পাতায় আসবে। যদি আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইট যথাযথভাবে Crawl না হয়, তাহলে দেখবেন আপনার ওয়েবসাইটের অনেক পোষ্ট সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে আসবে না। এ ক্ষেত্রে কিছু সঠিক নিয়ম অনুসরণ করলে সার্চ ইঞ্জিন একটি ওয়েবসাইটকে অল্প সময়ে সার্চ ইঞ্জিনের পাতায় নিয়ে আসবে।
একটি ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি এবং পোষ্ট দ্রুত Index করানোর জন্য অনেক ধরনের কৌশল রয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত Crawler ও Bots এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইট Index এবং Ranking নির্ধারণ করে থাকে। আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইটের পোষ্টগুলি কেবল তখনই সার্চ রেজাল্টের পাতায় আসবে যখন পোষ্টগুলি সঠিকভাবে Index হবে। অন্যথায় আপনার ব্লগটি বা ব্লগের পোষ্টগুলি দেখার জন্য কাঙ্খিত লিংক টাইপ করে ভিজিট করতে হবে, যা কোনভাবেই সম্ভব নয়। অন্যদিকে আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate যদি ভাল হয়, তাহলে পোষ্ট Index হয়ে কোন ঠিকানা না জেনেই সহজে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পেয়ে যাবেন। নিচে আমি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক তুলে ধরলাম, যেগুলি আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি করবে।
Crawl Rate বৃদ্ধি
নিয়মিত পোষ্ট পাবলিশঃ আপনি যদি প্রতিদিন একটি বা দুটি করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন, তাহলে ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের Crawler প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগে ভিজিট করতে থাকবে। ফলে Crawl Rate বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট দ্রুত Index হতে থাকবে।
ইউনিক কনটেন্টঃ যে কোন সার্চ ইঞ্জিন চায় ভালমানের ফ্রেশ ইউনিক কনটেন্ট। বিশেষকরে গুগল বট ইউনিক কনটেন্টকে অধিক হারে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আপনি যদি প্রতিটি পোষ্ট ইউনিক কনটেন্টের সমন্বয়ে তৈরি করতে পারেন, তাহলে গুগল Crawler প্রতি ০৫ মিনিট অন্তর অন্তর আপনার ব্লগ Crawl করতে থাকবে।
সাইটম্যাপ সাবমিটঃ এটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগের Sitemap Submit করে রাখলে সার্চ ইঞ্জিনগুলি যে কোন ব্লগ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা নিতে পারবে। যার ফলে ব্লগের নতুন কনটেন্ট গুলিকে সার্চ ইঞ্জিনে দ্রুত Index করতে সাহায্য করবে।
পেজ র্যাংক বৃদ্ধিঃ পেজ র্যাংকের মূল্য সকল সার্চ ইঞ্জিনের কাছে রয়েছে। আমরা যেমন ভালমানের কোন ওয়েবসাইটকে আলাদা দৃষ্টিতে দেখি, ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিন ক্রলারও ভাল পেজ র্যাংকের ওয়েবসাইট গুলিকে একটু ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করে থাকে। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধি করতে পারলে খুবই সহজে আপনার ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
কপিরাইট কনটেন্টঃ আপনি যদি আর্টিকেল পাবলিশার হয়ে থাকেন, তবে এটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কোন অবস্থাতেই অন্যের ব্লগ/ওয়েবসাইট হতে আর্টিকেল কপি করে নিজের ব্লগে পাবলিশ করা যাবে না। তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের Crawler এর কাছে আপনার ব্লগের Value কমে যাবে।
ব্লগের Load Time বৃদ্ধিঃ ওয়েবসাইট যত ছোট সাইজের (Megabyte) ছবি এবং ভিডিও ব্যবহার করা যায় ততই ভাল হয়। কারণ আপনার ওয়েবসাইটের সাইজ যদি বড় হয়, সে ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন Crawler আপনার ওয়েবসাইটটি Crawl করার সময় অনেক বেশী সময় নেবে। এ ক্ষেত্রে আপনার সাইটে বেশী সময় না নিয়ে সে Ignore করে চলে যাবে। এটি আপনার ব্লগের ভিজিটরের উপরও প্রভাব ফেলবে।
অপ্রয়োজনীয় পেজ ব্লক করে রাখাঃ প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের কিছু নিজস্ব ব্যক্তিগত পেজ থাকে, যেগুলি কাউকে দেখানো বা সার্চ ইঞ্জিনে Index করার প্রয়োজন হয় না। গুগল ব্লগারে Search Page বা Label Page গুলিকে সার্চ রেজাল্টে Index করার কোন প্রয়োজনই নেই। এই ধরনের পেজগুলিকে Robots.txt ফাইল ব্যবহার করে বন্ধ করে রাখাটাই শ্রেয়।
গুগল Crawl Rate মনিটরঃ Google Webmaster Tools এর মাধ্যমে আপনার সাইটের Crawl Rate মনিটর করতে পারেন। তাহলে আপনার ব্লগের Crawl Rate কি অবস্থায় আছে সেটি বুঝে গুগলের পরামর্শ অনুযায়ি কাজ করে Crawl Rate বাড়ীয়ে নিতে পারবেন।
ইউনিক টাইটেল ও ম্যাটা ট্যাগঃ যেহেতু সার্চ Crawler একটি পোষ্টের টাইটেল ও ম্যাটা ট্যাগকে সর্বপ্রথম খুঁজে থাকে, সেহেতু প্রতিটি পোষ্ট অবশ্যই ভালমানের কীওয়ার্ডের সমন্বয়ে তৈরি করার পাশাপাশি ম্যাটা ট্যাগ লিখতেও কোন ভূল করবেন না।
Image Optimization: বর্তমান সময়ে প্রায় সকল সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটের সাথে সাথে ঐ সাইটটির Image গুলিকেও প্রচুর পরিমানে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে সঠিকভাবে Image Optimization একটি Website এর Crawl Rate বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
Schema.Org Markup ব্যবহারঃ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীন SEO অপশন। এর কোন বিষয় যদিও বাহির থেকে দেখা যায় না, কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন Crawler কে এই Schema.Org Markup Language যে কোন ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দেবে।
Mobile Friendly Blog ডিজাইনঃ গুগল সম্প্রতি Mobile Friendly ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য তাগিদ দিচ্ছে। কারণ মানুষ এখন কম্পিউটারের অনেক কাজই মোবাইলের মাধ্যমে সেরে নেয়। তাছাড়া গুগল গত এপ্রিল/২০১৬ মাসে ঘোষনাও দিয়েছে যাদের ব্লগ Mobile Friendly নয়, তাদের ব্লগ/ওয়েবসাইট SEO এর ক্ষেত্রে অনেক বিরূপ প্রভাব পড়বে।
ভিডিও শেয়ার করাঃ এ বিষয়টি সম্প্রতি অনেক ওয়েবমাষ্টাররা পরামর্শ দিচ্ছেন। অনেকেই বলছেন আর্টিকেলের পাশাপাশি পোষ্টের ভীতরে একটি ভিডিও শেয়ার করা যায়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে নাকি পোষ্টের গুরুত্ব আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কাজেই আমার মনেহয় পোষ্টের মধ্যে ভিডিও শেয়ার করাটা উত্তম হবে।
সর্বশেষঃ উপরের বিষয়গুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। যখন আপনার ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি করতে পারবেন, তখন আপনি বুঝতে পারবেন সার্চ ইঞ্জিন বট আপনার ব্লগটিকে প্রতিনিয়ত Crawl করছে। আর যখন একটি সাইটের Crawl Rate বৃদ্ধি পেতে থাকবে, তখন সার্চ ইঞ্জিন হতে ঐ ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বৃদ্ধি হওয়ার পাশাপাশি র্যাংকিং বাড়তে থাকবে।